জয়পুরহাট সদর উপজেলার হিছামতি আদর্শ কলেজ থেকে এ বছর এইচএসসি পরীক্ষায় বসেছিল মাত্র একজন পরীক্ষার্থী। সেই শিক্ষার্থীটিও ফেল করেছে।
একই অবস্থা সিরাজগঞ্জ সদরের চৌগাছা মহিলা কলেজেরও। গত বছর মাত্র একজন পরীক্ষার্থী ছিল এই কলেজে। সেবার ওই পরীক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়।
এবার বোর্ডে কেউ পাস করেনি এমন কলেজ দাঁড়িয়েছে সাতে। এই তালিকায় সবার ওপরে অব্স্থান করছে নওগাঁর মান্দা উপজেলার চকওলি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ।
এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ১৪ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে সবাই ফেল করেছে। ৯ জন পরীক্ষার্থী ছিল চককামদেব আদর্শ কলেজ থেকে। এই ৯ জনও যোগ হয়েছে ফেলের তালিকায়।
জয়পুরহাট সদরের জয়পুরহাট নৈশ বিদ্যালয়ের তিন জন পরীক্ষার্থীর সবাই ফেল। গত বছর এই কলেজ থেকে অংশ নেয় সাত পরীক্ষার্থী। সেবারও সবাই ছিল ফেলের তালিকায়।
আরও পড়ুনঃ এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের গড় হার ৭৩. ৯৩%
এবার রাজশাহীর দুর্গাপুরের দাবিপুর কলেজ ও বগুড়ার সারিয়াকান্দি গণকপাড়া স্কুল অ্যান্ড কলেজে দু’জন করে পরীক্ষার্থী অংশ নিলেও ফেল করেছে প্রত্যেকেই।
বুধবার দুপুর ১টার দিকে আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করেন বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. আনারুল হক প্রামানিক।
তিনি বলেন, একজনও পাশ করেনি এমন কলেজগুলো সবেমাত্র পাঠদানে অনুমতি পেয়েছে। শিক্ষার্থী সংখ্যাও একেবারেই কম। তবে এদের পাস করা উচিত ছিল। কেউ পাস না করার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হবে শিক্ষাবোর্ড।